রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ যে দেশে গণমাধ্যম স্বাধীন, সে দেশগুলোতে দুর্ভিক্ষ হয়না। অধ্যাপক তামিজী যৌতুক মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামী রুবেল (২৯) রাজধানীর ডেমরায় র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। ঠাকুরগাঁওয়ে ১৪ মামলায় পুলিশের হাত থেকে ১ আসামি ছিনতাই ! ঠাকুরগাঁওয়ে বিআরটিএ টাকা ছাড়া মেলে না ড্রাইভিং লাইসেন্স ! কেরানীগঞ্জে জনতার সহায়তায় র‍্যাব পরিচয়ে যাত্রীবাহি বাসে ডাকাতির সময় পাঁচ ডাকাত আটক। ঠাকুরগাঁওয়ে গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের মতবিনিময় সভা । ঠাকুরগাঁওয়ে “মির্জা রুহুল আমিন” স্মৃতি টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সংবাদ সম্মেলন প্রতারণা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী জিল্লুর (৩২) রাজধানীর লালবাগ থানা এলাকায় র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদে মূল্যায়ণের দাবি অব্যাহত। ড. মাহামুদুর রহমান এর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন।

কেরানীগঞ্জে জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন।

কেরানীগঞ্জে জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন।

কেরানীগঞ্জ  প্রতিনিধি:
ঢাকার কেরানীগঞ্জে জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে কালিন্দী ইউনিয়ন আ’লীগের সহ-সভাপতি ও কথিত সোনার বাংলা গ্রীন সিটি’ হাউজিংয়ের মালিক মো: আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী দুই ভাই মো: নাসির উদ্দিন ও মো: সালাউদ্দিন সোহেল। সোমবার দুপুরে কোনাখোলা এলাকায় এবিষয়ে তারা সংবাদ সম্মেলন করেন।
এসময় লিখিত বক্তব্যে সালাউদ্দিন সোহেল বলেন, গদারবাগ এলাকায় নামমাত্র কিছু জমি কিনে সোনার বাংলা গ্রীন সিটি নামে হাউজিং কোম্পানি খোলেন আনোয়ার হোসেন। স্থানীয় সাবেক এমপি এড: কামরুল ইসলামের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ও আশীর্বাদে আনোয়ার হোসেন ভূমিদস্যু হয়ে উঠেন। তার জমির আশপাশে থাকা কয়েকশ বিঘা জমি সে জোরপুর্বক দখলে নেয়ার চেষ্টা করছিলেন। অনেক জমি দখল করেন বা নামমাত্র মুল্যে নিয়েছেন।
অনুমতি না নিয়ে রাতের আধারে অন্যের জমি ড্রেজার দিয়ে বালু ফেলে ভরাট করে ফেলতেন। ভরাট করা জমিতে তার কথিত হাউজিংয়ের নামে সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়া হতো। কেউ প্রতিবাদ করলে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে উল্টো তাকে নানাভাবে হয়রানী করতো আনোয়ার ও তার সিন্ডিকেট। ভূমিদস্যু সিন্ডিকেটে আনোয়ারের তিন ভাই রাসেল, সুমন ও সুজন জড়িত।
ভুক্তভোগীরা বলেন, ব্রাক্ষনকিত্তা মৌজায় বিভিন্ন দাগে আমাদের পারিবারিক ৬৬৯ শতাংশ জমি রয়েছে। সেই জমি গ্রাস করতে আনোয়ার সিন্ডিকেট নানাভাবে আমাদের হয়রানী করছে। প্রথমে জমি বিক্রির প্রস্তাব দেয়। আমরা অস্বীকৃতি জানালে ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় ড্রেজার দিয়ে বালু ফেলে জমি রাতারাতি ভরাট করে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দেয়। প্লট আকারে বিক্রির জন্য জমি তৈরী করে ফেলে। এক পর্যায়ে আমাদের জমির উপর দিয়ে সে জোরপূর্বক রাস্তা বানিয়ে নেয়। আমাদের জমিতে যাওয়ার রাস্তায় সে গেট নির্মাণ করে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এভাবে আনোয়ার, তার ৩ ভাই ও সহযোগী গুন্ডারা আমাদের হয়রানী করছে। নানা হুমকি দিচ্ছে।
সরকার পতনের পর আনোয়ার ও তার ৩ ভাই গা ঢাকা দিয়েছে। কিন্তু তাদের নিয়োগ করা স্থানীয় কিছু দোসর এখনও ঝামেলা করছে। এবিষয়ে আমরা ১ এপ্রিল ২০২৪ আদালতে একটি পিটিশন মামলা করেছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host